Thursday, October 16, 2014
এতদিন কোথায় ছিলেন
প্রধানমন্ত্রী আরব আমিরাত যাচ্ছেন এ মাসের শেষের দিকে... স্বাক্ষরিত হবে কয়েকটি চুক্তি... খুলতে পারে বন্ধ হওয়া শ্রমবাজার...এ সব জানা কথা...
কিন্তু হুট করে আমিরাতের মন্ত্রী কে চিঠি লিখতে গেলেন আমাদের যুবরাজ, ইতিহাসবিদ তারেক রহমান...শ্রম বাজার খুলে দিতে...বিনিয়োগ বাড়ানোর আহবান...
এতদিন কোথায় ছিলেন...পথ ভুলে তবে কি চিঠি দিলেন???
মরছে মানুষ অগনিত
মরছে মানুষ অগনিত...এখানে নয়তো সেখানে... আজ ইরাক...কাল সিরিয়া...পরশু আফগানিস্তান... পরদিন পাকিস্তান... মরছে মানুষ তারা মুসলিম... মারছে যারা তারা ও মুসলিম।
ফেসবুকে প্রতিবাদের ঝড় নেই...হ্যাশট্যাগ নেই...আসিফ নজরুল, ণুরুল কবির...এদের টকশোর কান্না নেই...কেন?? মুসলিম মারলে সেটা জায়েজ? আজ যদি কোন কোন ইহুদি, বোদ্ধ, হিন্ধু, খৃষ্টান তাদের মারতো??? ভরে উঠত ফেসবুকের পাতা... টকশোর ব্যস্ততা বেড়ে যেত... অতি উৎসাহে দুই একটা উপসানালয় ভাংচুর হতো... অথচ সবাই আমরা আজ নিশ্চুপ... ঠাণ্ডা...
না সবাই আমরা নিশ্চুপ নই... আমরা ব্যস্ত...লতিফ সিদ্দিকীকে নিয়ে... পিয়াস করিম শহীদ মিনারে যাবে কিনা এই সব নিয়ে...
মালালা ও নোবেল পেল
শেষ পর্যন্ত যা ভাবছিলাম তাই হলো... মালালা ও নোবেল পেল... তার সাথে ভারতের কৈলাস... ভুলে যাওয়া একটা স্মৃতি মনে পড়লো... স্কুলে পরীক্ষার সিট বসাতো... একটা ভালো ছাত্রের সাথে একটা দূর্বল ছাত্র... নোবেল কমিটি কৈলাসের সাথে মালালা কে পার করে দিতে পারলো?
মালালা কেন নোবেল পেল? শিশু ও তরুণদের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে অবদানের স্বীকৃতি হিসাবে নোবেল পুরস্কার পেল তালেবান হামলায় বেঁচে যাওয়া পাকিস্তানি কিশোরী মালালা... সে অধিকার কতটুকু আদায় হয়েছে??
মাত্র সতের বছর বয়সে আবদানের(?) স্বীকৃতি মালালাকে কোথায় নিয়ে যায় দেখার বিষয় সেটাই...
Saturday, March 15, 2014
স্যোশাল সিকিউরিটি
আমরা সবাই সামাজিক নিরাপত্তা সম্পর্কে কম বেশী জানি... আমেরিকায় সামাজিক নিরাপত্তার ব্যাপকতা অনেক বেশী। দেশের সব নাগরিক, বৈধ অভিবাসী এর সাথে সম্পৃক্ত। সক্ষম প্রত্যেক সদস্য তাদের ব্যবসা, চাকুরী আয়ের নিদিষ্ট একটা অংশ সামাজিক নিরাপত্তা তহবিলে জমা করেন, আর রাষ্ট্র তা থেকে শিশু, বৃদ্ধ এবং অন্যান্য অক্ষমদের ভরন-পোষন'এর ব্যবস্থা করেন। এখানে সবাই এ সিস্টেম মেনে নিয়েছে... এবং সামাজিক উতকর্ষতায় এটি গুরুত্বপুর্ন অবদান রেখে চলছে।
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসুচী তে নিবন্ধন করতে হয়। সন্তান জন্ম নেয়ার পর এবং নতুন কোন অভিবাসী আসলে তাদের নাম লিখাতে হয়। এখানে বাসার কাছেই একটা স্যোশাল সিকিউরিটি অফিস আছে। নাম নিবন্ধনের জন্য গিয়ে দেখি রাজ্যের বয়স্কদের হাট। আমার কাছে নতুন মনে হলে ও ব্যপারটা মিতু কে কনফিউজ করে। পরে জানা গেল এ অফিসটা নাম নিবন্ধনের না। এখানে বেনিফিট পেমেন্ট হয় এবং এ সম্পর্কিত অন্যান্য কাজ করা হয়। বয়স্ক মানুষগুলো এ টাকায় তাদের সংসার চালানো ছাড়া ও নিজেদের যাবতীয় শখ (যেমন বেড়ানো, সাজ-গোজ, উপহার দেওয়া) পুরন করে থাকেন।
সেদিন কাজ না হওয়ায় একদিন পর অনেক ঝক্কি-জামেলা পেরিয়ে বেশ দূরে অন্য একটা স্যোশাল সিকিউরিটি অফিসে আমাকে নিয়ে যায় মিতু। সেই অফিসে নাম নিবন্ধন এবং সংশোধন এর কাজ হয়। আমরা অল্প কিছু সময়ের মধ্যে আমাদের কাজ শেষ করে বাসায় ফিরে আসি।
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসুচী তে নিবন্ধন করতে হয়। সন্তান জন্ম নেয়ার পর এবং নতুন কোন অভিবাসী আসলে তাদের নাম লিখাতে হয়। এখানে বাসার কাছেই একটা স্যোশাল সিকিউরিটি অফিস আছে। নাম নিবন্ধনের জন্য গিয়ে দেখি রাজ্যের বয়স্কদের হাট। আমার কাছে নতুন মনে হলে ও ব্যপারটা মিতু কে কনফিউজ করে। পরে জানা গেল এ অফিসটা নাম নিবন্ধনের না। এখানে বেনিফিট পেমেন্ট হয় এবং এ সম্পর্কিত অন্যান্য কাজ করা হয়। বয়স্ক মানুষগুলো এ টাকায় তাদের সংসার চালানো ছাড়া ও নিজেদের যাবতীয় শখ (যেমন বেড়ানো, সাজ-গোজ, উপহার দেওয়া) পুরন করে থাকেন।
সেদিন কাজ না হওয়ায় একদিন পর অনেক ঝক্কি-জামেলা পেরিয়ে বেশ দূরে অন্য একটা স্যোশাল সিকিউরিটি অফিসে আমাকে নিয়ে যায় মিতু। সেই অফিসে নাম নিবন্ধন এবং সংশোধন এর কাজ হয়। আমরা অল্প কিছু সময়ের মধ্যে আমাদের কাজ শেষ করে বাসায় ফিরে আসি।
Thursday, March 13, 2014
সেন্টিগ্রেড আর ফারেনহাট
আমি নতুন এখানে... আজ সাতদিন হয়নি এখন ও। বাংলাদেশের সাথে এখানে অনেক কিছুর মিল আছে...আছে অনেক অদ্ভুত অমিল। মজার একটা অমিল হলো এখানকার তাপমাত্রা নিয়ে। সাধরনত দেশে আমরা সেন্টিগ্রেড দিয়ে তাপমাত্রা প্রকাশ করি। কেউ জিগ্যেস করলে বলি ১২ ডিগ্রী বা ১৬ ডিগ্রী। এর অর্থ ১২ বা ১৬ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড। কিন্তু এখানে এসে আমার মানিয়ে নিতে জামেলা হচ্ছে। সবাই প্রকাশ করে ফারেনহাট দিয়ে। মিতু যখন জিগ্যেস করে টেম্পারেচার কত...আমি মুঠোফোন থেকে দেখে বলি মাইনাস ৬ বা মাইনাস ২... সে আমার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকে... এত দিনে এটা ও শিখতে পারলাম না... মিতুর চোখে বিস্ময়... আমার ভাল'ই লাগে...
সেন্টিগ্রেড আর ফারেনহাট এর খুনসুটি উপভোগ করি... আর অপেক্ষা করছি Newyork এর আকাশে ঝলমলে রোদের...
সেন্টিগ্রেড আর ফারেনহাট এর খুনসুটি উপভোগ করি... আর অপেক্ষা করছি Newyork এর আকাশে ঝলমলে রোদের...
Wednesday, March 12, 2014
Newyork -এর আকাশে থাকার কথা ছিল ঝলমলে রোদ
Newyork-এর আকাশে থাকার কথা ছিল ঝলমলে রোদ. কিন্তু আজ বৃষ্টি হচ্ছে থেমে থেমে। এ বৃষ্টি হয়ত থেমে যাবে। ...আকাশ ভেঙ্গে রোদ আলোকিত করবে পুরো শহর। ..কিন্তু মনের রোদ কবে আবার এ মনকে আলোকিত করবে। ...সে দিনটার প্রহর গুনছি খুব করে। ...সে দিন টা কি আসবে ???
Friday, May 28, 2010
Subscribe to:
Posts (Atom)